ইস্টার্নহাউজিং এর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় ফ্ল্যাটের জন্য প্লটের শেয়ার বিক্রিয় চলছে

আনন্দের সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি যে, আমরা আফতাবনগরে আরেকটি নতুন প্রজেক্ট নিয়েছে। আপনাদের মধ্যে বা আপনাদের পরিচিত বন্ধু বান্ধব, আত্মীয় স্বজনদেরকে শেয়ার ক্রয়ের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। ঢাকার মধ্যে ইস্টার্নহাউজিং এর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় L ব্লকের সেকটর-৩, রোড-১৩ তে ১০ কাঠার একটি প্লট নিয়েছি। বিল্ডিংটি হবে B+G+9। যার প্রতিটি ফ্লুর এ ৪ ইউনিট হবে এবং প্রতিটি ইউনিট হবে ১৩০০ (কমনস্পেসসহ) স্কয়ার ফিট. Car parking ৩৬ টি (সব ফ্লাটের জন্য ১টি করে)। ছাদে সুইমিংপুল, বাচ্চাদের প্লেইং জোন, জিমনেসিয়াম, , ওয়াটার ফাউন্টেন ও চারদিকে ছাতাসহ বসার সুব্যাবস্থা থাকবে। প্লটটির স্পেশাল লোকেশন বৈশিষ্ট্য হল ৪ টি প্লট পরেই ৫ বিঘা বিশাল খেলার মাঠ, স্কুল, কলেজ, হসপিটাল, মসজিদ, কমিউনিটি সেন্টার, কাচা বাজার সহ নাগরিক সকল সুবিধা রয়েছে। ৩ টি প্লট পরেই ১৩০ ফিট এভিনিউ রোড। আফতাবনগরের এই L3 ব্লকেই রয়েছে সবচেয়ে বেশি নাগরিক সুবিধা । মেট্রোরেল লাইন-৫ এর ভেলিডেশনের কাজ চলমান যেখানে আফতাবনগরে ৩ টি স্টেশন থাকবে এবং যাহা হাতিরঝিল, নিকেতন হয়ে গাবতলি শেষ হবে। প্লটটি দক্ষিণ মূখী হওয়ায় পর্যাপ্ত আলোবাতাস থাকবে। সামনের রাস্তা ২০ফিট (প্রস্তাবিত ২৫ ফিট). শেয়ার মূল্য ২৩ লক্ষ। Booking is going on. বুকিং মানি ৮লক্ষ টাকা মাত্র। বাকি ১৫ লক্ষ টাকা রেজিষ্ট্রেশনের সময় দিতে হবে। জমি রেজিষ্ট্রেশন ৩০ই জুলাই , ২০২১ সালের মধ্যে । * ৩ বেড রুম, ৩ বাথ রুম, ৩ বারান্দা, একটি সুবিশাল ড্রইয়িং কাম ডাইনিং ,১ টি রান্নাঘর থাকবে। Anyone can purchase two-unit and make it one flat of ২৫০০ sft. *জায়গার মূল্যসহ নাম ট্রান্সফার, রেজিস্ট্রেশন এবং নামজারিসহ জমির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য ২৩ লক্ষ টাকা মাত্র। *সম্ভাব্য নির্মাণ খরচ ২৩ লক্ষ টাকা, সম্ভাব্য মোট খরচ প্রতি ফ্ল্যাট ৪৬ লক্ষ টাকা জমি সহ। *ফ্ল্যাট ও পার্কিং বন্টন লটারির মাধ্যমে। *জমির বাকি টাকা জমি রেজিস্ট্রেশনের সময় পরিশোধ করতে হবে এবং আপনার নামে জমির ৩৬ অংশের ১টি অংশ রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হবে। *সুতারাং আপনার বিনিয়োগ হবে ১০০% সুরক্ষিত। *নির্মাণ কাজ শুরু হলে নির্মাণ খরচ কিস্তিতে পরিশোধ করার সুবিধা পাবেন। কেন করবেন শেয়ার এর জমি কিনে সম্মিলিত ফ্ল্যাট নির্মাণঃ- ১) এতে খরচ পড়বে অর্ধেক বা তারও কম। ২) যার যার নিজের নামে জমি রেজিস্ট্রেশন হওয়ায় প্রতারিত হওয়ার সুযোগ নেই। ৩) কনস্ট্রাকশন মনিটর করার সুযোগ থাকায় বিল্ডিং ভালো হয়। ৪) ফ্লাটের অতিরিক্ত ইউটিলিটি খরচ প্রায় ২-৩ লক্ষ টাকা থেকে বাঁচা যায়। ৫) অতিরিক্ত গাড়ী পার্কিং খরচ প্রায় ৩-৫ লক্ষ টাকা থেকে বাঁচা যায়। ৬। ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন কষ্ট ৫-৬ লক্ষ টাকা সেভ হয়। ৭) বিবেচনা পূর্বক শেয়ারহোল্ডার বাছাই করলে সমমনা কমিউনিটিতে বসবাস করা যায়। ৮) নিজের বাড়ি নিজে গড়ে ৫০% সাশ্রয় করা যায়। বর্তমানে সদস্য সংগ্রহ চলছে